কুমার মাধব :: সংবাদ প্রবাহ :: মালদহ :: চলছে আমের মরশুম।মানিকচকের বিভিন্ন জায়গার আম বাগানগুলিতে শুরু হয়েছে আম পাড়া।সেই আম রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হয়।তবে আগের তুলনায় এখন বাঁশের তৈরি ঝুড়ির চাহিনা অনেকটাই কম বলে জানা গেছে।ফলে বিপাকে পরেছেন ঝুড়ি তৈরির শ্রমিকেরা। বাঁশের তৈরি ঝুঁড়ির চাহিদা কমে যাওয়ার মূল কারণ বাজারে এসে যাওয়া বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকের তৈরি কেরেট এমটাই মনে করছেন শ্রমিকেরা।
মালদহের মানিকচক ব্লকের অন্তর্গত শেকপুড়া,বড়বাগান,নূরপুর সহ বিভিন্ন জায়গায় এই আমের মরশুমে বাঁশের ঝুঁড়ি তৈরি করে শ্রমিকেরা লাভের আশায়।এই পেশাকে এখনো পর্যন্ত আকরে ধরে রেখেছেন অনেক শ্রমিকেরা।তবে বর্তমানে ঝুঁড়িয়ের চাহিদা কমের ফলে বন্ধ মুখে বাঁশের ঝুড়ি।চলছে আমের মরশুম।মানিকচকের বিভিন্ন জায়গার আম বাগানগুলিতে শুরু হয়েছে আম পাড়া।সেই আম রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পাঠানো হয়।তবে আগের তুলনায় এখন বাঁশের তৈরি ঝুড়ির চাহিনা অনেকটাই কম বলে জানা গেছে।ফলে বিপাকে পড়েছেন ঝুড়ি তৈরির শ্রমিকেরা।
বাঁশের তৈরি ঝুঁড়ির চাহিদা কমে যাওয়ার মূল কারণ বাজারে এসে যাওয়া বিভিন্ন ধরনের প্লাস্টিকের তৈরি কেরেট এমনটাই মনে করছেন শ্রমিকেরা।এবিষয়ে ঝুড়ি ব্যবসায়ী শালাউদ্দিন বলেন,আমি প্রায় ১৫ বছর ধরে ঝুড়ি তৈরি করছি।আগে বাঁশের তৈরি ঝুড়ির চাহিদা ছিল এখন বাজারে প্লাস্টিকের কেরেট আসায় চাহিদা কমে গেছে।বাঁশের দামও আগুন |একটি বাঁশের মূল্য ১০০ থেকে ১৮০ টাকা।ফলে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে আমাদের।কীভাবে চলবে জীবিকা তা নিয়ে ভাবছেন ঝুড়ি ব্যবসায়ীরা।ফলে বন্ধের মুখে এই পেশা।