সুদেষ্ণা মন্ডল :: সংবাদ প্রবাহ :: বকখালি :: এই মশাল যাত্রা উত্তরাখান্ড থেকে শুরু হয়ে পশ্চিমবঙ্গের বকখালি পর্যন্ত। এই মশাল যাত্রার উদ্দেশ্য গঙ্গা কে ব্যবহার করে বহু মানুষ গঙ্গার তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করে বহু মানুষ কিন্তু গঙ্গার মর্যাদা রাখেনা। প্রতিনিয়ত বাড়ছে গঙ্গা দূষণ আর এই দূষণ গঙ্গা কে করেছে কলুষিত। এই সচেতনতা বাড়াতে ই এই মশাল যাত্রার আয়োজন।
রাজ্য হয়ে আজ পশ্চিমবঙ্গ এসে পৌঁছল ভারতীয় সেনাবাহিনীর এক বিশেষ দল। 3রা নভেম্বর দিল্লি থেকে শুরু হয় যাত্রা 5 তারিখ ঋষিকেশ পৌঁছায়। এরপর উত্তরাখণ্ড, উত্তর প্রদেশ, বিহার ,ঝাড়খন্ড, হয়ে পশ্চিমবঙ্গের বকখালি পর্যন্ত যাবে এই দল। গঙ্গা পরিষ্কার রাখা গঙ্গা কে বাঁচিয়ে রাখা কতটা প্রয়োজন তার গুরুত্ব বোঝাতে সেনাবাহিনীর এই উদ্যোগ। ব্যারাকপুরে ইন্ডিয়ান ফিসারিজ ইনস্টিটিউটের এসে পৌঁছায় এই দলটি সন্ধ্যায় ।
বারাকপুর গান্ধী ঘাটে প্রদীপ জ্বালিয়ে সন্ধ্যা আরতী করে কুড়ি হাজার মাছ এর চারা পোনা ছাড়া হল গঙ্গাবক্ষে। ওয়াটার রিসোর্স রিভার ডেভলপমেন্ট মুখ্য ভূমিকায় অংশ নেয়।দুপুর থেকে শুরু হয় বকখালি তে গঙ্গাযাত্রা শেষ কর্মসূচি ও সচেতনতামূলক কর্মসূচি গঙ্গাযাত্রা আধিকারিকরা কুচকাওয়াজ ও বসে আঁকো প্রতিযোগিতার পাশাপাশি স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে আরো ভিন্ন স্বাদের কর্মসূচি নয় এই গঙ্গা সংস্করণ কমিটি। বিকেল পাঁচটার সময় শেষ হওয়া এই কর্মসূচিতে আনন্দিত এলাকাবাসী।