নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: হুগলি :: বুধবার ১৫,জানুয়ারি :: বিভিন্ন মামলায় অনেক জিনিস বাজেয়াপ্ত করে পুলিশ। আগ্নেয়াস্ত্র থেকে দামি জিনিসপত্র, মাদকও উদ্ধার করে মালখানায় রেখে দেওয়া হয়। মামলার প্রয়োজনে অনেক সময় আদালতে সেগুলো পেশ করতে হয়। সে কারণে, বাজেয়াপ্ত জিনিস হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে পুলিশকে জবাবদিহি করতে হয়।
অতীতে পুলিশ যে সব জিনিস বাজেয়াপ্ত করত, তা মালখানায় পড়ে নষ্ট হত। অনেক সময়ই খোঁজ মিলত না। বারকোড প্রযুক্তির ফলে সেই সমস্যার সমাধান হবে। যে কোনও বাজেয়াপ্ত জিনিস ভাল করে প্যাকিং করে তার উপর বারকোড লাগানো হয়। পরবর্তী সময়ে কেস নম্বর দিয়ে বার কোড স্ক্যান করলে, ওই মামলায় কী কী বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে, তা কোথায় রয়েছে, সহজেই জানা যাবে।
এই ব্যবস্থা গোটা দেশের মধ্যে সব থেকে ভাল ভাবে প্রয়োগ করেছে চন্দননগর পুলিশ। তাই তারা প্রথম পুরস্কার পেয়েছে। গত ৩ এবং ৪ সেপ্টেম্বর মুম্বইয়ে ই-গভর্ন্যান্সের ২৭তম জাতীয় সম্মেলনে হয়। সেখানেই এই পুরস্কার পায় চন্দননগর পুলিশ কমিশনারেট।
আর সেই কাজ দেখে অনুপ্রেরনা নিয়ে এবার হুগলি গ্রামীন পুলিশও ডিজিটাল মালখানা করে ফেলল। আজ পোলবা থানায় যার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন পুলিশ সুপার কামনাশিস সেন অ্যাডিশনাল এসপি কল্যাণ সরকার, ছিলেন ডিএসপি ডিএন্ডটি প্রিয়ব্রত বক্সি ও সি আই ধনিয়াখালি রাম গোপাল পাল