নিউজ ডেস্ক :: সংবাদ প্রবাহ :: নয়াদিল্লি :: কনকনে শীতে জবুথবু ভারত। পাঞ্জাব, রাজস্থানের অনেক এলাকায় তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে। ঠান্ডায় কাঁপছে পশ্চিম ও উত্তর ভারত। বৃষ্টির মতো এবার শীতও চরমে উঠেছে উত্তর ভারতে। প্রবল শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে এ অঞ্চলে। দ্রুত কমছে তাপমাত্রা। পাঞ্জাব, হরিয়ানা, রাজস্থান, উত্তরপ্রদেশের কিছু অংশ এবং মধ্যপ্রদেশে শৈত্যপ্রবাহ চলছে। আগামীকাল পর্যন্ত এই পরিস্থিতি বহাল থাকবে বলে জানিয়েছে দেশটির আবহাওয়া অধিদপ্তর। তারপর পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হবে।
সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য বাড়বে। তারপর শৈত্যপ্রবাহ পরিস্থিতি থেকে কিছুটা বেরিয়ে আসবে উত্তর ভারতের রাজ্যগুলো। ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতেই রাজধানী দিল্লিতে শৈত্যপ্রবাহ শুরু হয়েছে। আবহাওয়া দপ্তর উত্তরাখন্ডে জারি করেছে হলুদ সতর্কতা। রাজস্থানে জারি করা হয়েছে কমলা সতর্কতা।
দিল্লিতে রোববার এই মৌসুমের সবচেয়ে শীতলতম দিন ছিল। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৪ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হয়েছে। লোধী রোডে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। রাজস্থানের ফতেপুর এবং চুরুতে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে নেমেছে। ফতেপুরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ৩ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস নিচে। অন্য দিকে, চুরু এবং সিকরে তাপমাত্রা হিমাঙ্কের ২ ডিগ্রি নিচে নেমে গেছে। অমৃতসরেও তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে পৌঁছেছে।
পশ্চিমবঙ্গেও আগামী দু’দিন তাপমাত্রা কমবে। আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে রাতের তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমবে। এই পরিস্থিতি দু’দিন থাকার পর ফের তাপমাত্রা বাড়বে। গত শনিবার কলকাতায় ছিল এই মৌসুমের শীতলতম দিন। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৩ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কিন্তু রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সামান্য বেড়ে হয়েছে ১৫ দশমিক ১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার তুলনায় ১ ডিগ্রি কম।
নভেম্বরের প্রথমেই তাপমাত্রার পারদ নামতে শুরু করে দিয়েছিল অস্বাভাবিক হারে। সে ধারা অব্যাহত রয়েছে। ডিসেম্বরের শেষে সেই তাপমাত্রার পারদ আরও নামবে। অর্থাৎ উত্তরাখন্ডে তাপমাত্রার পারদ