নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: নদীয়া :: সেলিম শেখ পরিযায়ী শ্রমিক। পরিবারের আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ার কারণে রাজ্যের বাইরে জনমুজুরের কাজ করেন তিনি। বাইরে কাজ করে যা আর্থিক উপার্জন হয় তাই দিয়ে কোনরকমে সংসার চালায়।
পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা জানান, গৃহবধূর চিকিৎসা করাতে গিয়ে আগেই জানতে পারেন তার গর্ভে তিনটি সন্তান রয়েছে। আর্থিক অবস্থা খারাপ হওয়ার মধ্যেও তিন সন্তানের কথা শুনে তারা খুব আনন্দিত হয়েছিল।
শান্তিপুর থানার বাবলা গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত কদমপুর শেখ পরিবারে ঘর আলো করে এলো একসঙ্গে তিন সন্তান। কদম পুরের বাসিন্দা সেলিম শেখ দিন পনেরো আগে তার স্ত্রী রোশেনা খাতুনকে নদীয়ার কৃষ্ণনগর সদর হাসপাতালে ভর্তি করায়। সেখানেই পরপর তিনটি সন্তানের জন্ম দেয় ওই গৃহবধূ।
তার মধ্যে দুটি পুত্র সন্তান এবং একটি কন্যা সন্তান।এক সঙ্গে তিনটি সন্তান হওয়াতেও আনন্দিত তারা।একসঙ্গে তিন সন্তানের জন্ম দেওয়ার খবর পেয়ে শুধু পরিবারের সদস্যরাই নয় গোটা এলাকা জুড়ে খুশির হাওয়া।