নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: বড়ঞা :: সোমবার ২৫,আগস্ট :: জীবনকৃষ্ণের জীবন কি একটি পুকুর বাঁচাতে পারবে? এটাই এখন সব থেকে প্রশ্ন। কারণ, ২০২৩ থেকে ২৫ সাল, মাঝে কেটে গিয়েছে দু’টো বছর। কিন্তু সময় এগোলেও, বদলাননি বড়ঞার তৃণমূল বিধায়ক।
জীবন রয়েছেন জীবনেই। সোমবার ভোরে তার বাড়িতে ইডি হানা দিতেই সেই বাড়ির পিছনের পুকুরকেই ‘ঢাল’ করার চেষ্টা করলেন নিয়োগ মামলায় জড়িত এই তৃণমূল বিধায়ক।স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ইডির তদন্তকারীরা ঢুকতেই ফের পুকুরে ফের ফোন ফেললেন জীবনকৃষ্ণ।
তবে এবারও রেহাই আর পেলেন না। হল না লক্ষ্যভেদ! পুকুর নয়, পুকুরপাড়ে পড়ল দু’টি ফোন। উদ্ধার করলেন ইডি আধিকারিকরা। এই ফোনগুলিতে কী রয়েছে? কেনই বা তা ফেলে দিতে হল বিধায়ককে? সেটাই এখন যাচাই করবে তারা। পাশাপাশি, জীবনকৃষ্ণের ভবিষ্যৎ ফের কোনও মোড় নেয়, সেটাও এখন দেখার বিষয়।
এমনকি, পুকুরে মোবাইল ফোন ফেলেই যে তিনি ক্ষান্ত হয়েছেন এমন নয়। ইডি হানার আভাস পেয়েই বাড়ির পিছনের দেওয়াল টপকে পালানোরও চেষ্টা করেছিলেন তিনি। কিন্তু তার আগেই কেন্দ্রীয় বাহিনী জাপটে ধরে তাকে। আর পালিয়ে যেতে পারেন না জীবনকৃষ্ণ।