ঘটনার খবর পেয়ে ক্যানিংয়ের ঐ পুজো কমিটির সম্পাদক তথা এলাকা তৃণমূল যুব নেতা জয়ন্ত ঘোড়ই ও তার অনুগামীরা যান ক্যানিং থানায়। অভিযোগ সেই সময় কর্তব্যরত পুলিশ কর্মীরা তাঁকে অপমান করেন। প্রতিবাদ করলে তাঁকে মারধর করে বলে অভিযোগ। ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায় থানা চত্বরে।
খবর পেয়ে ঐ পুজো কমিটির অন্যান্য সদস্যরাও থানায় যান। অন্যায় ভাবে কেন পুলিশ জয়ন্তকে মারধর করল সেই বিষয়ে জানতে চায়। তখন আরও উত্তেজনা ছড়ায়। পরে ক্যানিং থানার অন্যান্য পুলিশ কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
যদিও এই ঘটনা সম্পর্কে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী সমাজ মাধ্যমে পোস্ট করেন।যে ক্যানিং পশ্চিমের বিধায়ক পরেশ রাম দাস ও ক্যানিং ১ ব্লক যুব তৃণমূলের নেতৃত্বে তৃণমূল কর্মীরা থানায় হামলা চালিয়েছে। পুলিশ কর্মীদের মারধর করেছে ও থানায় ভাংচুর করেছে।
এই বিষয়ে তদন্ত করতে রাজ্য পুলিশের ডিজি কে আবেদন করেছেন এবং থানার সিসিটিভি ফুটেজ সংরক্ষণ করতে আবেদন করেছেন। বিজেপির দাবি জয়ন্ত এলাকার তৃণমূল নেতা, তিনি থানায় এসে পুলিশের উপর চড়াও হলে পুলিশ কর্মীরাও নিজেদের রক্ষা করতে প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।