নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: হাওড়া :: বুধবার দুপুরে আনিশের বাড়িতে এলেন কামদুনির প্রতিবাদী কন্ঠ মৌসুমী ও টুম্পা কয়াল । সঙ্গে এলেন অভিনেতা রাহুল আর বাদশা মৈত্র । তারা আনিশের বাবা সালেম খান ও দাদা বশির খানের সঙ্গে কথা বলেন। তাদের দাবির প্রতি সহমর্মিতা প্রকাশ করেন । প্রায় বছর ছয়েক পরে আবার এই আমতা কাণ্ডে তাদের দুজনকে একসাথে দেখা গেল। তারা আনিশের পরিবারের খোঁজ খবর নেন। সালেম খানের শরীর সম্বন্ধেও জিজ্ঞাসা করেন।
পাশাপাশি বাদশা মৈত্র বামপন্থী ঘরানার এই অভিনেতা বরাবরই বহু মিছিল মিটিংয়ে দলীয় কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন। আজকে আনিশের বাড়িতে আসা রাজনৈতিক তাৎপর্যপূর্ণ বলেই অভিমত রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের। পাশাপাশি রাহুল ও বাদশা পরিবারের লোকেদের সঙ্গে নিয়ে যেখান থেকে আনিশকে ফেলে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছিল সেখানেও যান। তারা ঘটনাটি বোঝার চেষ্টা করেন।
টুম্পা ও মৌসুমী আনিশের পরিবারের পাশে এই লড়াইতে থাকার আশ্বাস দেন সালেম খানকে। পাশাপাশি খান পরিবারের যেকোনো প্রয়োজনে তারা সকলে তাদের পাশে থাকারও আশ্বাস দেন। ঘটনা প্রসঙ্গে বাদশা মৈত্র দাবি করেন দু একজনকে সাসপেন্ড করে কোনো লাভ নেই। বরং যারা ঘটনার দিন এসেছিল এবং যারা তাদের পাঠিয়েছিল তাদের সবার নাম প্রকাশ্যে এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়াই একমাত্র সমাধান।