নিউজ ডেস্ক :: সংবাদ প্রবাহ :: কোলকাতা :: শুক্রবার দুপুর ১টা ১৫ মিনিট নাগাদ চেতলার ওই ঝুপড়ির একটি ঘর থেকে আচমকাই কালো ধোঁয়া বেরতে দেখেন স্থানীয়রা। মুহূর্তেই আগুনের লেলিহান শিখা দেখতে পাওয়া যায়। খবর দেওয়া হয় দমকলে। খবর পাওয়ামাত্রই একে একে দমকলের চারটি ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় আগুন নেভানোর কাজ। ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন নেভাতে যথেষ্ট বেগ পেতে হয় দমকলকর্মীকে। সরু পাইপের সাহায্যে আগুন নেভানোর কাজ শুরু হয়। কীভাবে ঝুপড়িতে আগুন লাগল, তা এখনও জানা যায়নি। গ্যাস সিলিন্ডার লিক করে এই বিপত্তি ঘটেছে বলেই মনে করা হচ্ছে।
আগুনে ঝলসে যায় ওই ঝুপড়ির ঘরে থাকা চারজন। তাদের মধ্যে ২ জন শিশুও রয়েছে। প্রত্যেকেই বর্তমানে এসএসকেএম হাসপাতালে ভরতি। সকলের অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। আগুন যাতে ভয়াবহ রূপ নিতে না পারে, তাই ঝুপড়ির ঘর থেকে সিলিন্ডার বের করে দেওয়া হয়েছে। এদিকে, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়েই ঘটনাস্থলে যান ফিরহাদ হাকিম । তাঁর তৎপরতাতেই জখমদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার বন্দোবস্ত করা হয় বলেই দাবি স্থানীয়দের।