নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: বাঁকুড়া :: সোমবার ৯,সেপ্টেম্বর :: একটা সময় প্রদীপ ও মোমের আলোয় আলোকিত হতো ঘর বাড়ি। আজকে বিজ্ঞানের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে, বিদ্যুতায়নের যুগে আর আলো জ্বালানোর জন্য মোমবাতির খুব একটা প্রয়োজন হয় না। শুধু বিকল্প হিসেবে এই বস্তুটির গুরুত্ব রয়ে গেছে অমলিন হয়ে।
তবে মোমবাতির ব্যবহারের পরিবর্তন হয়েছে অনেকাংশেই । ঠিক তেমনি পরিবর্তন হয়েছে মোমবাতির আকার, আকৃতি ও রঙের । এসেছে ডিজাইন এর বদল। মোমবাতি গুলি একেবারে দেখতে মতিচুরের লাড্ডুর মতো । তৈরি করছেন বাঁকুড়ার কন্যা সুচন্দ্রিকা দাস। দেওয়ালি উপলক্ষ্যে মুম্বাই থেকে বাঁকুড়ায় অর্ডার এসেছে ১০,০০০ পিস লাড্ডু মোমবাতির।
আর সেই মোমবাতি তৈরি করতে দিনরাত এক করে ফেলেছেন সুচন্দ্রিকা। এই লাড্ডু মোমবাতিগুলো থেকে বের হচ্ছে সুগন্ধ। বিশেষ পদ্ধতিতে সুগন্ধি লাড্ডু মোমবাতি তৈরি করছেন সুচন্দ্রিকা । আর এই উৎপাদনের জন্য হচ্ছে লক্ষ্মী লাভ ।