মুহূর্তের মধ্যে তছনছ হয়ে যায় তাদের জীবন। নদীর নোনা জলে নষ্ট হয়ে যায় ফসল। মূলত সুন্দরবনের উপকূল তীরবর্তী এলাকাগুলিতে স্থায়ী কংক্রিটের নদী বাঁধ না থাকার কারণে প্রতিবছর সমস্যার সম্মুখীন হয় সুন্দরবনের উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজনেরা।
বর্ষার সময় টানা বৃষ্টি এবং নদীর রুদ্র রূপের কাছে কার্যত পরাজিত হয় মাটির নদী বাঁধ। রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চলতি বছরের বাজেটে সুন্দরবন উপকূল তীরবর্তী এলাকা এবং রাজ্যের বিভিন্ন জেলার উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজনের দের কথা মাথায় রেখে নদী বন্ধন প্রকল্প ঘোষণা করেছে। এই প্রকল্পের জন্য চলতি বছরের বাজেটে বরাদ্দ হয়েছে ২০০ কোটি টাকা।
মূলত এই ২০০ কোটি টাকা দিয়ে জেলার বিভিন্ন ভাঙন কবলিত এলাকার নদী বাঁধ সংস্কারের কাজ করবে রাজ্যের সেচ দপ্তর। নদী বাঁধ সংস্কারের জন্য রাজ্য সরকারের নয়া বাজেটের ঘোষণার পর কার্যত আশায় বুক বাঁধছে গঙ্গাসাগরের প্রান্তিক এলাকার মানুষজনেরা।