নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: দত্তপুকুর :: দত্তপুকুর থানার সুভাষ নগর এলাকার বাসিন্দা প্রেমানন্দ দাস ও তার স্ত্রী মায়েরানী দাস এক বাড়িতেই থাকতেন। পুলিশ সূত্রে খবর আজ সকালে স্বামী স্ত্রীর মধ্যে বিবাদ শুরু হয় বিবাদ থেকেই স্ত্রী মায়া রানী দাসের গলায় ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপ দিয়ে আত্মঘাতের চেষ্টা করেন স্বামী প্রেমানন্দ দাস ।
স্বামী স্ত্রী দুজনেই একই বাড়িতে থাকতেন এই বাড়িতে। প্রতিবেশী এক মহিলা সকালে ছাদে উঠে মহিলাকে চিল্লাতে শোনে এরপরে নিচে আসলেই দেখতে পান উবুর হয়ে খাটের উপর শুয়ে রয়েছে মহিলা । এরপরে এলাকার লোকজনকে ডাকলে এলাকার লোক এসে দেখতে পায় রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে রয়েছে দুজনেই ।
তড়িঘড়ি খবর দেওয়া হয় নীলগঞ্জ ফাঁড়ির পুলিশকে ,ঘটনায় চলে এসে পৌঁছায় নীলগঞ্জ পুলিশ ফাঁড়ির আধিকারিকেরা । দুজনকেই উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় বারাসাত হাসপাতালে । হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা মায়া রানী দাস কে মৃত বলে ঘোষণা করে ।
আশঙ্কা জনক অবস্থায় প্রেমানন্দ দাসের বারাসাত হাসপাতালে অস্ত্রপ্রচার করা হয় । স্থানীয় সূত্রে দাবি বিভিন্ন সময় স্বামী স্ত্রীর মধ্যে ঝামেলা হত। তবে কি কারণে এই এই হত্যা ও আত্মঘাতী চেষ্টা সে বিষয়ে তদন্ত শুরু করেছে দত্তপুকুর থানার পুলিশ ।