নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: ঘোকসাডাঙ্গা :: শনিবার ১৯,জুলাই :: ২১ সে জুলাই শহীদ সমাবেশে সামিল হতে তৃণমূল কর্মীরা ঘোকসাডাঙ্গা স্টেশনে চেপে কলকাতার উদ্যেশ্যে রওনা হল আজ। কর্মীদের ট্রেনে তুলে দিতে এসেছিল তৃণমূল মাথাভাঙ্গা ব্লক নেতৃত্ব। জানা যায় বেলা ১.১৫ মিনিট নাগাদ মাথাভাঙ্গা বিজেপি বিধায়ক টিকিট কাটতে এসেছিল।
গাড়িতেই বসে ছিলেন বিজেপি বিধায়ককে দেখে তৃণমূল নেতৃত্ব তথা মাথাভাঙ্গা পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সাবলু বর্মন,তৃণমূল কোচবিহার জেলা যুব তৃণমূল সভাপতি স্বপন বর্মন, রাজ্য যুব তৃণমূল কংগ্রেস সাধারণ সম্পাদক কমলেশ অধিকারী।
বিজেপি বিধায়ক চার বছরে কোন কাজ করেনি কেন, এন আর সি নাম করে কোচবিহারের বাসিন্দাকে নোটিস কেন ইত্যাদি স্লোগান দিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন।
এরপর অবস্থা বুঝে সুশীল বর্মন গাড়ি ঘুরিয়ে সেখান থেকে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন, সেই সময় অতর্কিতে তার গাড়ির সামনে গিয়ে তৃণমূল কর্মীরা আরো তীব্র বিক্ষোভ দেখাতে থাকে। এর পরেই তার গাড়িতে থাকা তার সহকারী এক তৃণমূল কর্মীকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করে। এরপরেই সেই সহকারীর উপর চড়াও হয় তৃণমূল কর্মীরা।
এর পর গাড়ি বের করে নিয়ে চলে যাচ্ছিল বিধায়ক সেই সময় তার গাড়িতে হামলা চালায় তৃণমূল কর্মীরা। এতে গাড়ির কাঁচ ভাঙ্গে বিধায়কের। পরবর্তীতে বিধায়কের রক্ষীরা কেন গায়ে হাত দিল সুশীল বর্মন কে গ্রেপ্তার করতে এই নিয়ে ঘোকসাডাঙ্গা থানার সামনে ধারনা বিক্ষোভে সামিল হন তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব কমলেশ অধিকারী,সাবলু বর্মন, স্বপন বর্মন সহ অন্যান্যরা।