নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: পাঁশকুড়া :: বুধবার ৯,জুলাই :: ২০২১ সালে পূর্ব মেদিনীপুরের পাঁশকুড়া থানার পীতপুরের বাসিন্দা সঞ্জয় মাইতি সঙ্গে পশ্চিম মেদিনীপুরের দাসপুরের সামাটের বাসিন্দা একটি মেয়ের বিয়ের জন্যে দেখাশুনা হয়। কিন্তু সেই সময় মেয়েটি নাবালিকা থাকায় দুই পরিবারের কথাবার্তা হয় মেয়েটি যখন সাবালক হবে তাদের তখন বিয়ে হবে।
দেখাশুনা থেকে প্রেমের সম্পর্ক বাড়ে দুজনের।মেয়েটির অভিযোগ সঞ্জয় আমাকে বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গিয়ে আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে।আমি যখন বিয়ের জন্য উপযুক্ত হই তখন আমি সঞ্জয়কে বারবার বলি বিয়ের কথা কিন্তু ও নানারকম অজুহাত দিতে থাকে।এরপর আমি দাসপুর থানার দ্বারস্থ হই।
কোর্টের দ্বারস্থ হই। যদিও সেই সময় অভিযুক্ত সঞ্জয় জামিন নিয়ে নেয়। গতকাল ওই অভিযুক্ত মন্দিরে বিবাহ করেন অন্য একটি মেয়ের সাথে ।এই খবর জানার পরেই সঞ্জয়ের বাড়ির সামনে এসে ধর্নায় বসেন ওই মেয়েটি। সেই সময় সঞ্জয়ের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে বচসা ও হাতাহাতি হয় অভিযোগকারিণীর।
এরপর ঘটনাস্থলে আসেন পাঁশকুড়া থানার পুলিশ। সমস্ত ঘটনা শোনার পর ওই মেয়েটিকে থানায় নিয়ে আসা হয়।মেয়েটি পাঁশকুড়া থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। মেয়েটির দাবী- “অভিযুক্ত সঞ্জয় দীর্ঘ ৪ বছর সম্পর্কে থেকে আমার সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে অন্য মেয়েকে বিয়ে করেছে।
আমি চাই ও আমাকে বিয়ে করুক নাহলে ওর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক। যদিও সঞ্জয়ের পরিবার ক্যামেরার সামনে কিছু বলতেই চাননি।তাদের দাবি আমার ছেলেকে ফাঁসানোর জন্য এইভাবে চক্রান্ত করছে মেয়েটি।