নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: আসানসোল :: বার্ণপুর গিরমিন্ট রুটের একটা মিনিবাস একটা স্কুটারকে বাঁচাতে গিয়ে দোমহানী রাস্তার আর পি এফ ব্যারাকের কাছে উল্টে যায়। বাসে থাকা ১৩ জন কে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসলে কাল্লা ঘোষ পাড়ার বাসিন্দা ৫৫ বছরের ভোলানাথ ঘোষ এবং খনি কর্মী কাল্লা নীচু পাড়ার বাসিন্দা ৫২ বছরের রাজু রজককে মৃত ঘোষণা করেন।
কাঁখয়া গ্রামের বাসিন্দা ২৯ বছরের সুমিত্রা পারামানিক, দোমহানী রেল কলোনির বাসিন্দা ৪০ বছরের সুধীর দাস, গিরমিন্টের বাসিন্দা ৩২ বছরের রেখা বাউড়ী, সাতপুকুড়িয়ার বাসিন্দা ৩০ বছরের মামনি ধীবর, কাল্লা জাগোড়িয়া পাড়ার বাসিন্দা ৫২ বছরের নিমাই বাউড়ী, কাঁখয়ার বাসিন্দা ৬৮ বছরের পরেশ সাধু ।
আসানসোল গ্লাস ফ্যাক্টরীর বাসিন্দা ১৮ বছরের অঞ্জলী যাদব ও ২০ বছরের বিনয় যাদবকে ভর্তি করা হয়েছে এবং সুজয় মিত্র, স্বাতকি ব্যানার্জী ও সবনম খাতুনকে প্রাথমিক চিকিৎসা করে ছেড়ে দেওয়া হয়। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে বাসের সামনে অঞ্জলী যাদব ও বিনয় যাদব পুরনো স্কুটার নিয়ে যাচ্ছিল তাকে বাঁচাতে গিয়ে মিনি বাস উল্টে যায়, বাসের চালক এবং খালাসি পলাতক।