কুমার মাধব :: সংবাদ প্রবাহ :: চাঁচল :: এক বধূর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের রহস্যের দানা বেঁধেছে মালদহের চাঁচলে।ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হলেও দেহ ময়নাতদন্তে নিয়ে যাওয়ার সময় মুখে রক্তের চিহ্ন ধরা পড়েছে ক্যামেরায়।তবে খবর লেখা পর্যন্ত বধূর বাপের বাড়ির তরফে থানায় লিখিত অভিযোগ জানানো হয়নি।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে মৃত বধূর নাম সুমি পারভিন বয়স (২৪),বাড়ি চাঁচল থানার শেরবাবর এলাকায়। বছর ছয়েক আগে শেরবাবর এলাকার মনিরুল ইসলামের সাথে সামাজিক মতে বিবাহ হয়। পেশায় মনিরুল ইসলাম ট্রাক্টর চালক। তাদের একটি পাঁচ বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে।
বধূর বাপের বাড়ির তরফে জানানো হয়েছে, ডিম রান্না নিয়ে তাদের দাম্পত্যে বিবাদ সৃষ্টি হয়।যার জেরে অভিমানে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হন।বুধবার দুপুরে মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে চাঁচল থানার ভেবা সংলগ্ন শেরবাবর গ্রামে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় চাঁচল থানার পুলিশ।
ম্যাজিস্ট্রেট পর্যায়ের তদন্তের পর চাঁচল হাসপাতাল মর্গ থেকে দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে পাঠানো হয় বৃহস্পতিবার দুপুরে। মৃত গৃহবধূর কাকা জানান, রান্না নিয়ে স্বামী স্ত্রীর অশান্তি। যার জেরেই মেয়ে আত্মঘাতী হয়েছে।