আনন্দ মুখোপাধ্যায় :: সংবাদ প্রবাহ :: কলকাতা ডেস্ক নিউজ :: শুক্রবার ১৫,আগস্ট :: ভারত যদি ইসরায়েলের আয়রন ডোম এর মতো একটা নিজস্ব মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম তৈরি করে, সেটার নাম হবে “মিশন সুদর্শন চক্র” — এবং সেটা শ্রীকৃষ্ণের সুদর্শন চক্রের আদলে ভাবা হবে?
এটি হবে ৩৬০° কভারেজে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা। একাধিক সেন্সর ও রাডার নেটওয়ার্ক দিয়ে আসন্ন রকেট, ড্রোন, ক্রুজ মিসাইল শনাক্ত। ইন্টারসেপ্টর ক্ষেপণাস্ত্র (অথবা লেজার-ভিত্তিক অস্ত্র) দিয়ে মাঝ-আকাশেই ধ্বংস।
বিজ্ঞান এর শিল্পীর কল্পনায় “নতুন সুদর্শন চক্র”
শহর, সেনা ঘাঁটি, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রক্ষায় মোতায়েন। শত্রুর গুলি বা রকেট নিক্ষেপের কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে প্রতিক্রিয়া। নাম “সুদর্শন চক্র” — যাতে সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক পরিচয় যুক্ত। DRDO ও ভারতীয় বেসরকারি প্রতিরক্ষা কোম্পানি যৌথভাবে নির্মাণ করবে। হাইপারসনিক লক্ষ্যবস্তুকেও আটকাতে সক্ষম উন্নত সংস্করণ।
এভাবে নাম ও প্রযুক্তি মিলিয়ে মিশন সুদর্শন চক্র ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় এক শক্তিশালী প্রতীক ও অস্ত্র হতে পারে যা আন্তর্জাতিক মহলেও নিজের ক্ষেত্রে সমীহ আদায় করে নেবে বলে আশা করা হচ্ছে ।