এই বৈঠকে মূলত কাকদ্বীপ রেল স্টেশন ও লট নম্বর ৮ ভেসেল ঘাট ও নামখানা স্টেশন ও নারায়ণপুর থেকে গঙ্গাসাগরে বেনুবন পর্যন্ত যাতে পুণ্যার্থীদের জন্য ২৪ ঘণ্টা ভেসেল পরিষেবা স্বাভাবিক থাকে সেই দিকে জোর দেওয়া হয়েছে। তৎসঙ্গে কপিলমুনি মন্দিরের সমুদ্র সৈকতের মূল স্নান ঘাট আজ ঘুরে দেখলেন।
২০২৫ সালের ১০ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে গঙ্গাসাগর মেলা। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে তীর্থযাত্রীরা ওই সময় সংক্রান্তির পূণ্যস্নানের জন্য ছুটে আসেন গঙ্গাসাগরে। ১৫ জানুয়ারি ভোরে মকর সংক্রান্তির পূণ্যস্নান, ঠিক সে কারণেই গঙ্গাসাগর মেলার প্রস্তুতি শুরু করে দিল জেলা প্রশাসন।
কুম্ভ মেলা থাকলেও ২০২৫ এর গঙ্গাসাগর মেলায় রেকর্ড সংখ্যক পুণ্যার্থীর সমাগম হতে পারে বলে মনে করছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলা প্রশাসনের কর্তারা। এদিকে গত কয়েক মাস ধরেই মুড়িগঙ্গার নাব্যতা কমে গিয়েছে। ফলে প্রতিদিন ৪-৫ ঘণ্টা ভেসেল চলাচল বন্ধ থাকছে।
যাতায়াতের ক্ষেত্রে সমস্যায় পড়ছেন নিত্য যাত্রীরা। গঙ্গাসাগর মেলার সময় সেই সমস্যা যাতে না হয় তার জন্য অনেক আগে থেকেই মুড়িগঙ্গা নদীতে ড্রেজিং শুরু করেছে জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর।