নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: পোলবা :: রবিবার ১৬,নভেম্বর :: সময়ে ভোটার লিস্ট না বেরোলে ভোট হবেনা,তখন আর রাষ্ট্রপতি শাসন চাইতে হবে না,সাংবিধানিক ভাবেই হয়ে যাবে। পোলবায় বিরসা মুন্ডার জন্মজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে এসে বললেন শুভেন্দু অধিকারী।
বিরোধী দলনেতা বিএলও ক্ষোভ নিয়ে বলেন,রাজ্য সরকার অসহযোগিতা করছে তাই বিএলও দের কাজে চাপ বাড়ছে।একেকটা এন্ট্রি করতে কুড়ি মিনিট সময় লাগে।রাজ্য সরকার এসআইআর বিরোধী।বিহারে এক হাজার ডাটা এন্ট্রি অপারেটার নেওয়া হয়েছিল।চার মাসের জন্য।
আর এখানে অনেকদিন আগে নির্বাচন কমিশন প্রপোজাল পাঠালেও মমতার নির্দেশে অর্থ দপ্তর তার অনুমোদন দেয়নি।তারজন্য বিএলওরা অসুবিধায় পড়ছে। আমাদের বিজেপির কোনো অসুবিধা নেই।কোনো তাড়াহুড়াও নেই।
৭ ফেব্রুয়ারীর মধ্যে ভোটার লিস্ট না বেরোলে ভোট হবে না।আর ভোট না হলে পাঁচই মে রাস্ট্রপতি শাসন কাউকে চাইতে হবে না সংবিধান অনুযায়ী হয়ে যাবে। তাই নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি তৃনমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের বেশি দায় বিজেপির কিছু নেই।
পশ্চিমবঙ্গ জঙ্গী সাপ্লাই করার হাব।যত জঙ্গী দেশ বিরোধী হিজবুল মুজাহিদিন যত লোককে সাপ্লাই করেন।এর আগে সাদ সেখ মুর্শিদাবাদের হরিহর পাড়ায় ধরা পরেছিল।দেড় বছর ধরে মাদ্রাসা চালিয়েছে আর তিনবার তৃনমূলকে ভোট দিয়েছে।
বিহারে মহিলা ভোট ফ্যাক্টর হলেও এখানে আরজি কর ফ্যাক্টর হবে।দূর্গাপুর হবে।কসবা ল কলেজে ফ্যাক্টর হবে।ওটা তো সরকারি টাকা।আর এখানে বিজেপিকে দেখে নকল করেছে। মহিলাদের সশক্তি করনের জন্য প্রথম এই স্কিম চালু করেছিলেন শিবরাজ সিং চৌহান।লাডলি বহিন।
বিজেপির রাজ্যে শুধু ভাতায় সীমাবদ্ধ থাকে না।যুবক যুবতী চাকরিটাও পায়।চাকরিও দিতে হবে সামাজিক সুরক্ষাও দিতে হবে।লাখপতি দিদিও বানাতে হবে।এসঙ্গে সব কাজ এনডিএ বা বিজেপি সব জায়গায় করেছে।
ক্যাজুয়াল কন্ট্রাকচুয়াল নিয়োগে কোনো সংরক্ষন নেই।তার সংবিধানে যে অধিকার দেওয়া আছে তা কেড়ে নেওয়া হয়েছে।এত ভুয়ো এসটি সার্টিফিকেট।যারা এসটি নয় তাদের সার্টিফিকেট দিয়ে যারা এসটি তাদের অধিকার কাড়ছেন।নটা রেসিডেন্সিয়াল স্কুল করতে চেয়ছিল কেন দেননি।জনগোষ্ঠী গ্রামকে মডেল গ্রাম করতে চায় ভরত সরকার।
যেখানে সৌর আলো থাকবে।পাকা বাড়ি শৌচালয় থাকবে।প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র থাকবে।সাওতালি ভাষার পড়ার শিক্ষা কেন্দ্র থাকবে।নলকূপ থাকবে।সেখানে করতে দেননি কেন।পশ্চিমবঙ্গের আদিবাসী সমাজকে ঐক্যবদ্ধ করার কথা বলব।দ্রৌপদি মূর্মুকে রাষ্ট্রপতি করার মধ্যে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বুঝিয়ে দিয়েছেন আদিবাসীদের সর্বচ্চ সম্মান দিতে চান।এটা কোনো ভাষন নয়।
রাজ্য পাল বলেছেন বুলেটে নয় ব্যালটে ভোট করতে হবে,,সে প্রসঙ্গে বিরোধী নেতা বলেন,উনি দীর্ঘদিন আছেন।ওনার উপলব্ধি থেকে বলছেন। জঙ্গলরাজকে উপড়ে ফেলতে হবে বলেছেন প্রধানমন্ত্রী,সে প্রসঙ্গে বলেন,প্রধান মন্ত্রী চারবার এসেছেন।উনি যা বলেছেন ঠিকই বলেছেন।

