সিল করা ৫০ কেজির বস্তা ওজন করতেই দেখা যায় কোন বস্তায় ৩৮ কেজি আবার কোন বস্তায় ৩৯ কেজি চাল ।

নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: দাসপুর :: বুধবার ২৫,ডিসেম্বর :: পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার দাসপুর ২ নম্বর ব্লকের খাঞ্জাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের কিসমত কুড়ানীঘাট ২০৭ নম্বর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শিশুদের খাবারের ৫০ কেজি চালের ৮ বস্তা চাল আসে । খাবার রান্না করার পর অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মীর চালের বস্তায় চাল কম আছে সন্দেহ হলে গ্রামবাসীদের জানায় ।

তারপর গ্রামবাসীরা মিলে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে আসা চালের বাকি সিল করা ৫০ কেজির বস্তা ওজন করতেই দেখা যায় কোন বস্তায় ৩৮ কেজি আবার কোন বস্তায় ৩৯ কেজি চাল । বস্তায় চাল কম থাকায় নির্দিষ্ট সময়ের আগে চাল শেষ হয়ে গেলে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রে শিশুদের খাবার দেওয়া বন্ধ থাকবে এমনটাই জানাচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের কর্মী।

অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের সুপারভাইজার ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। ওই বিষয়ে ঘাটালের মহকুমা শাসক সুমন বিশ্বাস জানান, অভিযোগ পেয়েছি, বিষয়টা সত্যি কিনা তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

eighteen − 17 =