নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: কলকাতা :: বৃহস্পতিবার ১১,জুলাই :: আমি কল্যাণ চৌবে প্রার্থী হিসাবে একটা অভিযোগ দাখিল করেছি। ৮৯ টি বুথে ভোট হয়নি। এক একটা ওয়ার্ডে যেখানে ৭ থেকে ৮ বুথ রয়েছে। সেখানে গুণ্ডা দের নিয়ে ভোট লুট করেছে। রেসিডেনসিয়াল অঞ্চলের বাইরে ২৩ থেকে ৩০ জন বসে রয়েছে। এমন কি বস্তি তে ও বসে আছে।
একজন জনপ্রতিনিধি নিজে বসে এটা করাচ্ছিলেন। যদি জনপ্রতিনিধি নির্বাচনী বিধি ভাঙ্গে তাহলে কি করে গণতন্ত্র থাকবে। ২৭৭ টি বুথে আমাদের পোলিং এজেন্ট কে ১ ঘণ্টার মধ্যে বার করে দিয়েছে। তৃণমূলের গুণ্ডা বাহিনী দিয়ে ভোট লুট হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ সারা দেশের মুখে কালি দিয়েছে। একজন করে আছে আর ভোট দিয়ে যাচ্ছে।
১০ থেকে ১২ জন মহিলারা আমার উপরে আক্রমণ করেছে। ভোট করার দরকার নেই বিনা নির্বাচনে শাসক দল প্রার্থী দের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেবে। কোটি কোটি টাকা খরচ করে এই রকমের ভোট করে কি লাভ। এক আইন হলে ১০০ টি আইন ভাঙছে। রাজ্য পুলিশের কোনো দায়িত্বে নেই। কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যের কোনো নকশা জানে না। ২ লক্ষ ১২ হাজার ভোটার আছে। ততজন কেন্দ্রীয় বাহিনী হলে তবেই এখনে ভোট হবে।
অনেক জায়গায় বিজেপির পোলিং এজেন্ট কে বেরোতে দিচ্ছে না। মধ্যযুগীয় বর্বরতা চলছে এই রাজ্য। নির্বাচন তো হয়নি। দরকার নেই রিপল। আজ থেকে ৫০ বছরের পরেও যদি রেকর্ড থাকে তাহলে মানুষ এই রেকর্ড দেখবে। রিপোলের আবেদন করে আমি রেকর্ড করাবো যে কি ভাবে ভোট হয়েছে। একটা প্রার্থী কে পিস্তল দিয়ে ভয় দেখানো হয়েছে। কোথায় গণতন্ত্র বলেন বিজেপি প্রার্থী কল্যাণ চৌবে