নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: নদীয়া :: নদীয়ার শান্তিপুর ব্লকের বাবলা পঞ্চায়েতের ঘটনা।পঞ্চায়েত অফিসের পাশে গাড়ি সারানোর এক মিস্ত্রি গতকাল রাত সাড়ে বারোটার সময় লক্ষ্য করেন, পঞ্চায়েত অফিসের প্রধান ক্লক সেবেল গেট খোলা রয়েছে।
পঞ্চায়েতের দায়িত্বে থাকা কারো নাম্বার তার কাছে না থাকার কারণে ওই এলাকার বাসিন্দা অফিসে জল সরবরাহ কারী এক ব্যক্তি কে ফোন করে জানান গোটা বিষয়টি । তিনি ওই রাত্রে বিভিন্ন জনপ্রতিনিধি এবং অফিস কর্তাদের ফোন করলেও কেউই ফোন ধরেননি বলে অভিযোগ ।
পঞ্চায়েত উপপ্রধান কাজল দত্ত, ফোন করার বিষয়টি অস্বীকার করলেও দরজা খোলা রাখার বিষয়ে ভুল স্বীকার করে নিয়ে বলেন, যিনি এ ধরনের দায়িত্বে দীর্ঘদিন কাজ করছেন তিনি অত্যন্ত সচেতন, তবুও ভুল মানুষ মাত্রই হয়। তবে কম্পিউটার সেকশন এবং মূল অফিসের দ্বিতীয় দরজা বন্ধ ছিলো, প্রধান গেট দিয়ে উপরের হলঘরে যাওয়া সম্ভব হতো যেখানে মূল্যবান তেমন কিছু ছিল না।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে একটি পঞ্চায়েত অফিসের অনেক গোপন নথি থাকে যেগুলি চুরি গেলে বহু সাধারণ মানুষ বিপদে পড়তে পারেন । কে নেবে সেই দ্বায়িত্ব ?