নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: নদীয়া :: তাহেরপুর এ ব্লকের বাসিন্দা জীবন চক্রবর্তী তাহেরপুর মুগরায় প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক ছিলেন। কর্মরত অবস্থায় শারীরিক সমস্যার কারণে মৃত্যু হয় তার । পরিবারের অভিযোগ তার মৃত্যুর দেড় বছর কেটে গেলেও চালু হয়নি পেনশন।
স্ত্রী বলেন স্বামী কর্মরত অবস্থায় শারীরিক সমস্যা থাকায় চিকিৎসার জন্য প্রচুর টাকার ধার দেনা করতে হয়েছিল আমাদের। জীবন বাবুর মৃত্যুর দেড় বছর কেটে গেলেও প্রশাসনের দ্বারে দ্বারে ঘুরে কাগজপত্র জমা দিলেও চালু হয়নি পেনশন।
তাহেরপুর এ ব্লকের বাসিন্দা জীবন বাবুর ছেলে ও স্ত্রী নিয়ে ছিল সংসার। জীবন বাবুর মৃত্যুর পরে স্ত্রী ও ছেলে পেনশন চালু না হয় আর্থিক সমস্যায় ভুগছিলেন। এমনকি তারা বাড়ি বিক্রি সিদ্ধান্ত নিতেও বাধ্য হয়েছিল। এই পরিবারের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল প্রতিবেশী অরূপ সরকার ।
এর পরই প্রতিবেশী অরূপ সরকারের ও পরিবার যোগাযোগ করেন সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে । এই পরিবারের খবর তুলে ধরি আমরা। নড়ে চড়ে বসলো প্রশাসন , অবশেষে চালু হলো পেনশন । পেনশন চালু হওয়ায় খুশি পরিবার। সংবাদ মাধ্যমকে ধন্যবাদ জানান জীবন বাবুর পরিবার ও প্রতিবেশীরা।