নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: নামখানা :: দক্ষিণবঙ্গের উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষের যেন আতঙ্ক পিছু ছাড়ে না। একের পর এক দুর্যোগ লেগেই রয়েছে উপকূল তীরবর্তী এলাকাতে। নিম্নচাপ ও ভরা কটালে দক্ষিণ ২৪ পরগনার উপকূল তীরবর্তী অঞ্চলের একাধিক জায়গায় নদী বাঁধ ভেঙে প্লাবিত হয়েছে এলাকা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে চাষের জমি।
সেই ক্ষতি কিছুটা সামাল দিয়ে উঠতে না উঠতে আবারও উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষের সামনে নতুন দুর্যোগ। প্রতিবছর এই দুর্যোগে নাম শুনে কেঁপে ওঠে সুন্দরবনের উপকূল তীরবর্তী এলাকার মানুষজন। “ষাঁড়া ষাঁড়ি কোটাল” সুন্দরবনে এই কোটালকে হড়কাবান নামেও অনেকে আখ্যা দিয়েছে। সাধারণত ভাদ্র মাসে অমাবস্যা তিথিতে এই কোটাল হয়। অন্যান্য কোটালের থেকে এই কোটাল অনেকটাই ভয়ংকর।
সুন্দরবনের নদী ও সমুদ্র গুলিতে জলস্ফীতি অন্যান্য কোটালে তুলনায় অনেকটাই বৃদ্ধি পায় এই কোটালে। এই টোটাল মোকাবিলায় শনিবার নামখানা ব্লকে ফ্রেজারগঞ্জে দাস কর্নার ও হাতি কর্নার এবং পাতিবুনিয়া বেহাল নদী বাঁধ পরিদর্শনে এলেন সুন্দরবন উন্নয়ন মন্ত্রী বঙ্কিমচন্দ্র হাজরা। ”