একই পঞ্চায়েতে চাকরি করতেন অয়ন এবং শ্বেতা। শ্বেতা পঞ্চায়েতে চাকরি ছাড়ার দুই বছর পরে চাকরি ছাড়েন অয়ন।

নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: হুগলি : ২৪শে,মার্চ :: একই পঞ্চায়েতে চাকরি করতেন অয়ন এবং শ্বেতা। শ্বেতা পঞ্চায়েতে চাকরি ছাড়ার দুই বছর পরে চাকরি ছাড়েন অয়ন। কাজে অনিয়মিত হওয়ায় শোকজ করা হয়েছিল অয়নকে। সরকারি দফতরে নিয়োগের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছিলেন অয়ন শীল। তার বাড়ি ও অফিস থেকে মিলেছে ওএমআর শিট এবং চাকরির নথি।

প্রমোটিং ব্যবসা থেকে পেট্রোল পাম্প, টলিউড বিভিন্ন দিকে বিনিয়োগ করলেও নিজের এলাকায় দেনা মেটাননি বলেই অভিযোগ। বলাগড়ের ডুমুরদহ নিত্যানন্দপুর-১ গ্রাম পঞ্চায়েতে একশ দিনের কাজের স্কিল টেকনিক্যাল পারসন হিসাবে কাজ করতেন নৈহাটির শ্বেতা। সেই পঞ্চায়েতেই নির্বাহী সহায়ক বা এসিস্টেন্ট এক্সিকিউটিভ হিসাবে চাকরি করতেন অয়ন শীল। দুই জনের পরিচয় সেখান থেকেই জানিয়েছেন শ্বেতা।

পঞ্চায়েতের উপ প্রধান শ্যামা প্রসাদ রায় ব্যানার্জি জানান, অয়নের গাড়িতে যাতায়াত করতেন শ্বেতা। তবে অয়ন অফিসে অনিয়মিত হওয়ায় সমস্যা হত পঞ্চায়েতের কাজে। এমনও হয়েছে দিনের পর দিন অফিসে যাননি অথচ বেতন তুলেছেন অয়ন।
সেই বিষয়ে জানিয়ে বলাগড় বিডিও-কে চিঠি দেওয়া হয়েছিল অয়ন শীলকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য। বিডিও তাকে শোকজ করেছিলেন। এরই মধ্যে শ্বেতাকে সোমরা বাজার পঞ্চায়েতে বদলি করা হয়। সেখানে যোগ না দিয়ে ২০১৮ সালে চাকরি ছেড়ে দেন শ্বেতা

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

4 × one =