সুদেষ্ণা মন্ডল :: সংবাদ প্রবাহ :: বকখালি :: ১৫ই,এপ্রিল :: ইংরেজি নববর্ষে তিল ধারণের জায়গা থাকেনা বকখালি সমুদ্র সৈকতে কিন্তু বাংলা নববর্ষে সেই ছবিটা যেন ব্যতিক্রম। কার্যত পহেলা বৈশাখের প্রথম দিনে শুনশান বকখালি সমুদ্র সৈকত। দেখা মেলেনি কোন পর্যটকের কার্যত বকখালি সমুদ্র সৈকত খা খা করছে ।
বকখালি সমুদ্র সৈকতে পর্যটক না আসার কারণে সমস্যায় পড়েছে এলাকার ব্যবসায়ীরা। কার্যত বছরের প্রথম দিন শ্রী হীন হয়ে গিয়েছে বকখালি পর্যটন কেন্দ্র। ব্যবসায়ীদের দাবি সমুদ্রের নাব্যতা অনেকটাই কমে গিয়েছে আর সেই কারণে পর্যটক বকখালি মুখি হচ্ছে না। সমুদ্রের নাব্যতা কমে যাওয়ার পাশাপাশি বেড়েছে প্রচন্ড গরম প্রচন্ড গরমে বকখালি যেন মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে।
গরমের কারণে অধিকাংশই পর্যটক বকখালিতে আসছে না। শীতকালে যে বকখালি সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের ভিড়ে ও পর্যটকদের কলাহলে গমগম করতো এলাকা সেই কোলাহল কোথাও যেন ফিকে হয়ে গিয়েছে। তৃণমূল নেতা প্রসেনজিৎ জানা বলেন, ইংরেজি নববর্ষে বকখালিতে পর্যটকদের ভিড় থাকলেও বাংলা নববর্ষে সেই ভিড় আর চোখে পড়ে না।
বকখালি সমুদ্র সৈকতের নাব্রতা অনেকটাই কমে গিয়েছে সেই কারণে সমুদ্রের জল অনেক দূরে চলে গিয়েছে এর ফলে সমস্যায় এক প্রকার করেছে পর্যটকেরা। অপরদিকে দিনের পর দিন বেড়েছে গ্রীষ্মের দাবদাহ সেই কারণে অধিকাংশ পর্যটক বকখালি মুখি হচ্ছে না।