বছর ঘুরতে না ঘুরতে সেই মে মাসেই আবার আবহাওয়া দপ্তর মোকার ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের সতর্কতা নির্দেশিকা জারি করেছে।

নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: বসিরহাট :: ১০,মে :: উত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট জেলার সুন্দরবন লাগোয়া ব্লক হাসনাবাদ ,হড়োয়া মিনাখা সন্দেশখালি, হিঙ্গলগঞ্জ, বাদুড়িয়া এই ব্লক গুলোতে বরাবরই বিপর্যয়ের আঘাত এনেছে প্রান্তিক মানুষের উপরে। ২০০৯ সালে আয়লা দেখেছে ২০২০ সালে মে মাসে আমফান ২০২১ ইয়াসের মত বিপর্যয় দেখেছে গোটা বাংলা।

বারবার আঘাত এনেছে মানুষের জীবনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মাছ চাষী থেকে জমির ফসল। বছর ঘুরতে না ঘুরতে সেই মে মাসেই আবার আবহাওয়া দপ্তর মোকার ঘূর্ণিঝড় বিপর্যয়ের সতর্কতা নির্দেশিকা জারি করেছে। আর সেই আগেভাগেই সুন্দরবনের গ্রীষ্মকালে আমন ধান তুলতে সকাল সকাল ব্যস্ত হয়ে পড়েছে কৃষকরা। পাকা ধানে যাতে মই না পড়ে তার জন্য ধান কেটে ঘরে তুলতে ব্যস্ত কৃষকরা।

আর তার মধ্যেই যেসব সবজি ফসল মাঠে রয়েছে পটল, উচ্ছে, ঝিঙে ,বরবটি সহ একাধিক ফসল মাঠ ভর্তি হয়ে রয়েছে সেগুলো তুলতে দেখা গেল চাষীরদের ফসলের পূর্ণতা লাভ করার আগেই ফসল কেটে বাজারে আনছে, দাম হচ্ছে দ্বিগুণ। সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে সবজি ফসল। অগ্নি মূল্য হয়ে পড়ায় প্রত্যেকদিন জনজীবনে প্রভাব পড়ছে সাধারণ মানুষের।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

5 × 3 =