কাঞ্চনজঙ্গা এক্সপ্রেস ট্রেনকে ভয়াবহ দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা করলো দশ  বছরের  বালক মুরসালি ।

নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: মালদহ :: শনিবার ২৩,সেপ্টেম্বর :: নিজের গায়ের লাল গেঞ্জি খুলে ট্রেন থামিয়ে কয়েকশো যাত্রীর প্রাণ বাঁচালো পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র মোরসালিম। ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার ভালুকা রোড স্টেশন এর কাছে।

রেল সূত্রে খবর, ঘটনাটি শুক্রবার দুপুর সাড়ে ৩টের। দুরন্ত গতিতে আপ কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস তখন মালদা জেলার ভালুকা রোড স্টেশন পেরিয়েছে। ওই সময় ট্রেন লাইনের পাশ দিয়ে বাড়ি ফিরছিল ১০  বছরের বালক মুরসালি। যে রেললাইন ধরে এক্সপ্রেস ট্রেনটির আসার কথা, সেখানে একটি জায়গায় বড় গর্ত দেখতে পায় খুদে।

তার মনে প্রশ্নে জাগে, রেললাইনে উপর এত বড় গর্তের ফলে কোনও বিপদে পড়বে না তো ট্রেনটা? ভাবতে ভাবতে পরনের লাল টি-শার্টটা খুলে ফেলে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া। সেটা মাথার উপর ঘোরাতে ঘোরাতে এগিয়ে যায় ট্রেনের দিকে। ওই ভাবে খুদেকে দেখে ট্রেনটি থামিয়ে দেন চালক। ছুটে আসেন রেলের লোকজন ।

ছেলেটির কাছে সমস্ত কথা শুনে তাঁরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান। দেখেন, সত্যিই রেললাইনের তলায় একটা গভীর গর্ত। এর পর প্রায় সঙ্গে শুরু হয় লাইন মেরামতির কাজ। ট্রেনটি সুষ্ঠু ভাবে গন্তব্যে পৌঁছোয় ৷রেল সূত্রে খবর, ঘটনাটি শুক্রবার দুপুর সাড়ে ৩টের। দুরন্ত গতিতে আপ কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস তখন মালদা জেলার ভালুকা রোড স্টেশন পেরিয়েছে।

ওই সময় ট্রেন লাইনের পাশ দিয়ে বাড়ি ফিরছিল ১০ বছরের বালক মুরসালি। যে রেললাইন ধরে এক্সপ্রেস ট্রেনটির আসার কথা, সেখানে একটি জায়গায় বড় গর্ত দেখতে পায় খুদে। তার মনে প্রশ্নে জাগে, রেললাইনে উপর এত বড় গর্তের ফলে কোনও বিপদে পড়বে না তো ট্রেনটা?

ভাবতে ভাবতে পরনের লাল টি-শার্টটা খুলে ফেলে পঞ্চম শ্রেণির পড়ুয়া। সেটা মাথার উপর ঘোরাতে ঘোরাতে এগিেযে যায় ট্রেনের দিকে। ওই ভাবে খুদেকে দেখে ট্রেনটি থামিয়ে দেন চালক। ছুটে আসেন রেলের লোকজন । ছেলেটির কাছে সমস্ত কথা শুনে তাঁরা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যান।

দেখেন, সত্যিই রেললাইনের তলায় একটা গভীর গর্ত। এর পর প্রায় সঙ্গে শুরু হয় লাইন মেরামতির কাজ। ট্রেনটি সুষ্ঠু ভাবে গন্তব্যে পৌঁছোয় ৷খুদের এই সাহসকে বাহবা দিয়েছে রেল। দারুণ খুশি ছাত্রের পরিবার-সহ গোটা গ্রাম। আচমকা তাকে নিয়ে এমন উচ্ছ্বাস দেখে লজ্জায় রাঙা হয়ে গিয়েছে লাল টি-শার্ট খুলে ট্রেনের সামনে দৌড়ে যাওয়া |

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

four × 4 =