সুদেষ্ণা মন্ডল :: সংবাদ প্রবাহ :: ভাঙড় :: মঙ্গলবার ২,জানুয়ারি :: পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর থেকে রাজনৈতিক সংঘর্ষে দফায় দফায় উত্তপ্ত হয়ে উঠেছিল দক্ষিণ ২৪ পরগনার ভাঙ্গর থানা বিভিন্ন এলাকার। রাজনৈতিক হিংসার কারণে রণক্ষেত্রের চেহারা নিয়ে ছিল ভাঙড়ের বিভিন্ন এলাকা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হিমশিম খেতে হয়েছিল ভাঙড় থানার পুলিশ আধিকারিকদের।
এরপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার জন্য কলকাতা পুলিশকে বিশেষ দায়িত্ব দেওয়া হয়।আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ভাঙড়কে কলকাতা পুলিশের অন্তর্ভুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। নবান্ন থেকে একটি পুলিশ গেজেট প্রকাশ করে গত অগস্টেই জানানো হয়েছিল, ভাঙড় ডিভিশন বলে আরেকটি ডিভিশন তৈরি করা হচ্ছে। বরাবরই ভাঙড়ের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি প্রশ্নের মুখে পড়ে। নির্বাচন এলে তো কথাই নেই।
গত পঞ্চায়েত ভোট তার সাক্ষী থেকেছে। এরই মধ্যে গত জুলাই মাসে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দেন, ভাঙড়কে কলকাতা পুলিশের আওতায় আনা হবে। অগস্টে নোটিফিকেশনও হয়।এরপরও গত চারমাস ধরে টালবাহানা চলছিল। তবে অবশেষে ভাঙড়ের চারটি থানা আসতে চলেছে কলকাতা পুলিশের আওতায়।
নতুন বছরের একেবারে শুরুতেই ২ জানুয়ারি মঙ্গলবার থেকে ভাঙড়ের চারটি থানা কলকাতা পুলিশের অন্তর্ভুক্ত হতে চলেছে । কলকাতা পুলিশের আওতায় আসতে চলেছে ভাঙড়, উত্তর কাশিপুর, চন্দনেশ্বর ও পোলেরহাট থানা গুলি। নতুন থানা, হিসাবে কলকাতা পুলিশের আওতায় আসতে চলেছে চন্দনেশ্বর ও পোলেরহাট থানা দুটি ।