হাঁস মারা যাওয়ায় অঝোরে কেঁদেছিলেন,জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বাড়ি বয়ে হাঁস দিয়ে যাওয়ায় আবারও চোখে জল এলো গৃহবধূর।

নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: চুঁচুড়া :: রবিবার ১১,ফেব্রুয়ারি :: হাঁস মারা যাওয়ায় অঝোরে কেঁদেছিলেন,জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বাড়ি বয়ে হাঁস দিয়ে যাওয়ায় আবারও চোখে জল এলো গৃহবধূর।

ডিম পারা হাঁসের অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর ময়নাতদন্ত চেয়ে প্রশাসনের দারস্থ হয়েছিলেন চুঁচুড়ার গৃহবধূ।সন্দেহ ছিল খাবারে বিষ দিয়ে তিনটি হাঁস মেরে ফেলার।ময়না তদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় বধু।নটি ডিম পাড়া হাঁস দিয়ে পাশে দাঁড়ালো হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দপ্তর।

চুঁচুড়ার সিংহীবাগানের বাসিন্দা ইতি বিশ্বাসের ১০টি হাঁস ছিল।যাদের ডিম বিক্রি করে সংসারে কিছুটা সুরাহা হত তার।স্বামী অসুস্থ একমাত্র ছেলের ব্লাড ক্যান্সার।স্কুলের সামনে পাঁপরভাজা বিক্রি করে দিন চলে তাদের।তাই হাঁসের ডিম তার কাছে সোনার মতই অমূল্য।

গত ২০ জানুয়ারী ইতি বিশ্বাসের ৩টি হাঁসের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়।বাড়ির সামনে পরে থাকা ঠোঙায় রাখা মুড়ি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পরে হাঁস গুলো।পরে মারা যায়।মুড়িতে কটু গন্ধ পেয়ে সন্দেহ হয় কেউ বিষ দিয়েছে।হাঁস গুলোকে যে খুন করা হয়েছে তা নিশ্চিত হতে ময়না তদন্ত চেয়ে চুঁচুড়া থানা জেলা পশু হাসপাতালের দ্বারস্থ হন ইতি বিশ্বাস।

কোনো সাহায্য না পেয়ে হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ নির্মাল্য চক্রবর্তীকে বিষয়টি জানান।গত ২৪ জানুয়ারী কর্মাধক্ষ্য ইতিকে নিয়ে থানায় যান।সেখানে ডায়রি করার পর পশু হাসপাতালে যান। মৃত হাঁসগুলির ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করেন।কোলকাতায় ভিসেরা পরীক্ষার জন্য নমুনা পাঠানো হয়।তার রিপোর্ট এখনো আসেনি।

ইতি বিশ্বাস তার স্বামী ও ক্যান্সার আক্রান্ত ছেলেকে নিয়ে খুব কষ্টে দিন গুজরান করেন।জানতে পেরে আজ কর্মাধ্যক্ষ নির্মাল্য চক্রবর্তী নটি ডিম পাড়া হাঁস ইতির হাতে তুলে দেন।যেদিন হাঁস মারা গিয়েছিল সেদিন ছিল চোখে জল।হাঁস পেয়েও জল দেখা যায় বধুর চোখে।

হাঁস মারা যাওয়ায় অঝোরে কেঁদেছিলেন,জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বাড়ি বয়ে হাঁস দিয়ে যাওয়ায় আবারও চোখে জল এলো গৃহবধূর।

ডিম পারা হাঁসের অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর ময়নাতদন্ত চেয়ে প্রশাসনের দারস্থ হয়েছিলেন চুঁচুড়ার গৃহবধূ।সন্দেহ ছিল খাবারে বিষ দিয়ে তিনটি হাঁস মেরে ফেলার।ময়না তদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় বধু।নটি ডিম পাড়া হাঁস দিয়ে পাশে দাঁড়ালো হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দপ্তর।

গত ২০ জানুয়ারী ইতি বিশ্বাসের ৩টি হাঁসের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়।বাড়ির সামনে পরে থাকা ঠোঙায় রাখা মুড়ি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পরে হাঁস গুলো।পরে মারা যায়।মুড়িতে কটু গন্ধ পেয়ে সন্দেহ হয় কেউ বিষ দিয়েছে। হাঁস গুলোকে যে খুন করা হয়েছে তা নিশ্চিত হতে ময়না তদন্ত চেয়ে চুঁচুড়া থানা জেলা পশু হাসপাতালের দ্বারস্থ হন ইতি বিশ্বাস।

কোনো সাহায্য না পেয়ে হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ নির্মাল্য চক্রবর্তীকে বিষয়টি জানান।গত ২৪ জানুয়ারী কর্মাধক্ষ্য ইতিকে নিয়ে থানায় যান।সেখানে ডায়রি করার পর পশু হাসপাতালে যান। মৃত হাঁসগুলির ময়নাতদন্তের ব্যবস্থা করেন।কোলকাতায় ভিসেরা পরীক্ষার জন্য নমুনা পাঠানো হয়।তার রিপোর্ট এখনো আসেনি।

ইতি বিশ্বাস তার স্বামী ও ক্যান্সার আক্রান্ত ছেলেকে নিয়ে খুব কষ্টে দিন গুজরান করেন।জানতে পেরে আজ কর্মাধ্যক্ষ নির্মাল্য চক্রবর্তী নটি ডিম পাড়া হাঁস ইতির হাতে তুলে দেন।যেদিন হাঁস মারা গিয়েছিল সেদিন ছিল চোখে জল।হাঁস পেয়েও জল দেখা যায় বধুর চোখে।হাঁস মারা যাওয়ায় অঝোরে কেঁদেছিলেন,জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ বাড়ি বয়ে হাঁস দিয়ে যাওয়ায় আবারও চোখে জল এলো গৃহবধূর।

ডিম পাড়া হাঁসের অস্বাভাবিক মৃত্যুর পর ময়নাতদন্ত চেয়ে প্রশাসনের দারস্থ হয়েছিলেন চুঁচুড়ার গৃহবধূ।সন্দেহ ছিল খাবারে বিষ দিয়ে তিনটি হাঁস মেরে ফেলার।ময়না তদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় বধু।নটি ডিম পাড়া হাঁস দিয়ে পাশে দাঁড়ালো হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দপ্তর।

চুঁচুড়ার সিংহীবাগানের বাসিন্দা ইতি বিশ্বাসের ১০টি হাঁস ছিল।যাদের ডিম বিক্রি করে সংসারে কিছুটা সুরাহা হত তার।স্বামী অসুস্থ একমাত্র ছেলের ব্লাড ক্যান্সার।স্কুলের সামনে পাঁপরভাজা বিক্রি করে দিন চলে তাদের।তাই হাঁসের ডিম তার কাছে সোনার মতই অমূল্য।

গত ২০ জানুয়ারী ইতি বিশ্বাসের ৩টি হাঁসের অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়।বাড়ির সামনে পরে থাকা ঠোঙায় রাখা মুড়ি খেয়ে অসুস্থ হয়ে পরে হাঁস গুলো।পরে মারা যায়।মুড়িতে কটু গন্ধ পেয়ে সন্দেহ হয় কেউ বিষ দিয়েছে। হাঁস গুলোকে যে খুন করা হয়েছে তা নিশ্চিত হতে ময়না তদন্ত চেয়ে চুঁচুড়া থানা জেলা পশু হাসপাতালের দ্বারস্থ হন ইতি বিশ্বাস।

কোনো সাহায্য না পেয়ে হুগলি জেলা পরিষদের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ দপ্তরের কর্মাধ্যক্ষ নির্মাল্য চক্রবর্তীকে বিষয়টি জানান।গত ২৪ জানুয়ারী কর্মাধক্ষ্য ইতিকে নিয়ে থানায় যান।সেখানে ডায়রি করার পর পশু হাসপাতালে যান। মৃত হাঁসগুলির ময়না তদন্তের ব্যবস্থা করেন।কোলকাতায় ভিসেরা পরীক্ষার জন্য নমুনা পাঠানো হয়।তার রিপোর্ট এখনো আসেনি।

ইতি বিশ্বাস তার স্বামী ও ক্যান্সার আক্রান্ত ছেলেকে নিয়ে খুব কষ্টে দিন গুজরান করেন।জানতে পেরে আজ কর্মাধ্যক্ষ নির্মাল্য চক্রবর্তী নটি ডিম পাড়া হাঁস ইতির হাতে তুলে দেন।যেদিন হাঁস মারা গিয়েছিল সেদিন ছিল চোখে জল।হাঁস পেয়েও জল দেখা যায় বধুর চোখে।

ইতি বলেন,কর্মাধ্যক্ষ সাহেবের জন্য আমি হাঁসের ময়না তদন্ত করাতে পেরেছি।উনি আজ আমার বাড়িতে এসে হাঁস দিয়ে গেলেন এতে আমার খুব উপরকার হবে।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

4 × two =