নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: নদীয়া :: রবিবার ১৭,মার্চ :: পিছিয়ে নেই নদীয়াও, নদীয়ার রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রে তৃণমূলের তরফে প্রার্থী করেছে ডা মুকুট মনি অধিকারীকে। আর নাম ঘোষণা হবার পর থেকেই একটুও সময় নষ্ট না করে ঝাপিয়ে পড়েছে নির্বাচনী প্রচারে।
জেলা, ও স্থানীয় নেতৃত্বদের সাথে নিয়ে প্রতিদিনি তিনি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত তিনি রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় প্রচারে থাকছেন। তিনি নবদ্বীপ ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় জনসংযোগ সারেন।
নবদ্বীপ ব্লকের স্বরূপগঞ্জ, মায়াপুর -বামুনপুকুর ১ও ২ সহ মহিশুড়া,এলাকায়, ও বিকেলে বাবলারি এলাকায় প্রচার সারেন।
পরবর্তী সময়ে তিনি নবদ্বীপ বিদ্যাসাগর কলেজের তৃতীয় কংগ্রেস ছাত্র পরিষদের কর্মী সমর্থকদের সাথে নবদ্বীপ শহরের বিভিন্ন প্রান্তে জনসংযোগ করেন। কথা বলেন এলাকার বিভিন্ন স্তরের বিভিন্ন বয়সী মানুষের সাথে। কখনো পথ চলতি মানুষের সাথে তো কখনো কোন চায়ের দোকানে সকলের কাছে নিজে থেকেই পৌঁছে যান ডা মুকুট মনি অধিকারী।
আর এদিন সমস্ত এলাকায় দলীয় নেতৃত্ব কর্মী ও সাধারণ মানুষ তাকে অভ্যর্থনাও জানান। তার এই প্রচার কর্মসূচীতে উপস্থিত ছিলেন নবদ্বীপের বিধায়ক পুণ্ডরীকাক্ষ সাহা, ছিলেন নবদ্বীপের পৌর পতি বিমান কৃষ্ণসাহা,ব্লক তৃণমূলের সভাপতি কল্লোল কর, ছিলেন রানাঘাট সাংগঠনিক জেলা যুব তৃণমূলের সভাপতি, সহ জেলা স্তরের একাধিক নেতৃত্ব ও নবদ্বীপের বিভিন্ন এলাকার বিভিন্ন স্তরের নেতৃত্ব ও কর্মী সমর্থক।
সেখানেই সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি বলেন এই লড়াইটা সাধারণ মানুষ তথা রানাঘাট লোকসভা কেন্দ্রের সকলের এই অত্যাচারিত, “জগাসুর” ( সাংসদ জগন্নাথ সরকার) কে বধ করে সাধারণ মানুষকে নিস্তার নেবার,
সব মিলিয়ে একাধারে দল পরিবর্তন করে তৃণমূলে যোগ দিয়েই নির্বাচনের টিকিট পাওয়ায় ডা মুকুট মনি অধিকারীকে বিরোধীরা যে ভাবে কটাক্ষ ছুড়ে দিয়েছে, সেই জায়গায় তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে এই ডা মুকুট মনি অধিকারীকে নিয়ে সকল স্তরের নেতৃত্ব ও কর্মীদের নিয়ে প্রতি এলাকায় জনসংযোগ করা যে,৷ বিরোধীদের করা কটাক্ষের কোন প্রভাবই পড়েনি তা বলাই বাহুল্য।