নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: কুলতলী :: শনিবার ২৩,নভেম্বর :: দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার কুলতলির গুড়গুড়িয়া ভুবনেশ্বরী অঞ্চলের গৌড়ের চক যেখানে নদী সংলগ্ন ঘন ম্যানগ্রোভ অরণ্য তার পাশে নদী বাঁধ আর নদীবাদের পাশেই বিশাল আকারে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সম্পন্ন চিংড়ি চাষের খামারের চারপাশে মিন ধরা নেট দিয়ে ঘেরা থাকার পরেও লোকালয়ে আসতে পারেনি সুন্দরবনের রয়েল বেঙ্গল টাইগার।
বাঘ বাধা পেয়ে নদী বাঁধে বাঘের বিচরণ। সকালে স্থানীয়রা প্রাত কাজ সারতে এসে তারা দেখতে পায় বিশাল আকারের রয়েল বেঙ্গল টাইগার নদীর রাস্তায় উপরে ঘোরাফেরা করছে। গৌড়ের চকের চিংড়ি চাষের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা তড়িঘড়ি তারা নিকটবর্তী কুলতলী বনদপ্তরের খবর দেন। কুলতলী বনদপ্তর এর কর্মীরা তাদের ঊর্ধ্বতন আধিকারিক তথা রায়দিঘি রেঞ্জার অফিসে বিষয়টি জানান।
এ খবর পৌঁছায় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা বিভাগীয় বনদপ্তরে। সাথে সাথে কুলতলী বিটের দায়িত্বে কূলতলীর যৌথ বন সংযোগ কমিটির সদস্যদের নিয়ে আনুমানিক দেড় কিলোমিটার ফেন্সিং নেট দিয়ে ঘিরে ফেলা হচ্ছে এলাকা যাতে কোনভাবেই আশে পাশে থাকা পাকা ধানের ক্ষেতে না ঢুকতে পারে এই সুন্দরবনের অনন্য সুন্দর রয়েল বেঙ্গল টাইগার ।
এলাকাবাসীরা যাতে নির্দ্বিধায় বসবাস করতে পারে। আতঙ্ক ছাড়া স্বাভাবিক থাকতে পারে থাকতে পারে ।গত বছরের ডিসেম্বর মাসে এ গভীর অরণ্য থাকার কারণে চার দিনের প্রচেষ্টায় বাঘকে তার আলয়ে ফিরিয়ে দিতে পেরেছিল বন্য দপ্তর ।
এ বছরে অপরদিকে চলছে বাঘ শুমারি আর তার মধ্যে কর্মীদের থাকতে হচ্ছে বাঘ লোকালয় সংলগ্ন এলাকায় থাকলো না গভীর জঙ্গলে চলে যাবে। সেটা সময়ের অপেক্ষা