নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: হাড়োয়া :: শনিবার ২১,ডিসেম্বর :: উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাট মহকুমার হাড়োয়া থানার আন্ধির মাঠ সংলগ্ন এলাকার ঘটনা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায় মধ্যরাত অর্থাৎ রাত্রি একটা বেজে পাঁচ মিনিট নাগাদ একটি ভাংড়ির দোকানে অগ্নিকাণ্ড ঘটে ।
হাড়োয়া থানার পাশাপাশি দেগঙ্গা ফায়ার স্টেশনে খবর দেওয়া হয়, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন হাড়োয়া থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক প্রতাপ মোদক এবং পুলিশ আধিকারিকরা। পুলিশের সক্রিয় ভূমিকায় দমকলের দুটি ইঞ্জিন দীর্ঘ দু’ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
দমকল সূত্রে জানা যায় সেখানে প্রচুর পরিমাণে দাহ্য পদার্থ মজুদ থাকায় মুহূর্তের মধ্যে আগুন ছড়িয়ে পড়ে গোটা দোকানের মধ্যে এবং পুড়ে ভস্মীভূত হয়ে যায় গোটা দোকান।
দোকান মালিক বিশ্বনাথ বিশ্বাস জানাচ্ছেন প্রচুর ক্ষয়ক্ষতি হয়ে গেছে এখন কি করবেন তিনি বুঝে পাচ্ছেন না। অন্যদিকে ব্যবসায়ী রহিম মল্লিক এর মাথায় হাত ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় লক্ষাধিক টাকা।
স্থানীয় বাসিন্দা শ্যামল বিশ্বাস অর্থাৎ প্রত্যক্ষদর্শী জানান দমকল এবং পুলিশের সক্রিয় ভূমিকা না থাকলে অনেক বড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত এবং প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটতে পারতো
পাশাপাশি স্থানীয় বাসিন্দারা দাবি করেছেন শর্ট সার্কিট এর জন্যই এই আগুন লেগেছে অন্যদিকে দমকল আধিকারিকরা জানাচ্ছেন এটি তদন্তের বিষয় তদন্তের মাধ্যমেই সত্য উদঘাঠিত হবে দমকল এবং হাড়োয়া থানার পুলিশ আগুন লাগার কারণ খুঁজতে তদন্ত শুরু করেছে। এই আগুন কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে লাগিয়ে দিল না অন্য কোনভাবে লাগলো?