নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: গোবরডাঙ্গা :: শনিবার ২৪,মে :: এক বিস্ময়কর বালক: বিরল প্রতিভার অধিকারী সে। তার কর্মকাণ্ডে হতবাক বাবা-মা ও প্রতিবেশীরা
প্রতিবেশীরা বলছেন ঈশ্বর প্রদত্ত প্রতিভা। কিন্তু তার এই বিস্ময়কর প্রতিভা প্রশ্নের মুখে ফেলে দিচ্ছে আধুনিক বিজ্ঞান ব্যবস্থাকে। এটা কি করে সম্ভব? সকলের একটাই প্রশ্ন। এমন ঘটনা পৃথিবীতে বিরল।
যারা এই শিশুর কর্মকাণ্ড দেখছেন বা শুনছেন তাদের একটাই বক্তব্য , পৃথিবীতে বিরল ঘটনা এটি। এমন ঘটনা তারা জীবদ্দশায় শোনেননি এবং দেখেননি কোনদিন। বিজ্ঞানকেও প্রশ্নের মুখে ঠেলে দিল এই খুদে বালক।
কি এমন প্রতিভা এই বিস্ময় বালকের ? জানলে অবাক হবেন আপনিও। সকলেই আমরা জানি পৃথিবীতে কারো ফিঙ্গারপ্রিন্ট কারো সঙ্গে মিল হয় না। অথচ এই বিস্ময় বালকের আঙুলের ছাপে খুলে যাচ্ছে তার বাবার মোবাইলের লক।
শুধু কি মোবাইলের লক, ফোনে ব্যবহার করা ফোনপে, গুগলপে, পেটিএম, বাজাজ ফিনান্সের অ্যাপ এবং অন্যান্য অ্যাপ, যেগুলো ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে লক করা সবগুলো খুলে যাচ্ছে ঐ ক্ষুদে বালকের আঙ্গুলের ছাপে এবং তার আঙ্গুলের ছাপ দিয়েই যে কোন লেনদেন করা সম্ভব হচ্ছে।
আরো অবাক করার বিষয় হলো, তার বাবার ব্যাংক একাউন্টের টাকা ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে তুলে নিতে পারছে এই বিস্ময় বালক। কি করে এটা সম্ভব ? চিন্তায় মাথায় হাত বালকের বাবা-মায়ের। এখন না হয় ছেলে ছোট, কিন্তু ও বড় হলে কি হবে ? ভবিষ্যতে বাবার বায়োমেট্রিক নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।
আমরা ঐ বালকের বাবার ফোনের সিকিউরিটি অপশনে গিয়ে যাচাই করে দেখলাম, যে দুটো ফিঙ্গারপ্রিন্ট অ্যাড করা আছে সে দুটো এই বালকের বাবার। এই বালকের কোন ফিঙ্গারপ্রিন্ট সিকিউরিটি অপশনে এড করা নেই। অথচ তার আঙ্গুলের ছাপেই খুলে যাচ্ছে তার বাবার মোবাইলের সমস্ত অ্যাপ এবং করা যাচ্ছে সব রকমের লেনদেন।