নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: তারাপীঠ :: শুক্রবার ২২,আগস্ট :: তারাপীঠে শুরু হচ্ছে বছরের অন্যতম বৃহৎ উৎসব—কৌশিকী অমাবস্যা। এই বিশেষ তিথিকে কেন্দ্র করে থেকেই দূর-দূরান্ত থেকে সাধু-সন্ন্যাসী ও ভক্তদের আগমন শুরু হয়েছে।
ভক্ত সমাগমের ভিড়ে সুশৃঙ্খলভাবে দেবী দর্শন ও পূজা নিশ্চিত করতে মন্দির কমিটির পক্ষ থেকে গোটা মন্দির চত্বরে বাঁশের ব্যারিকেড তৈরি করা হয়েছে। পাশাপাশি মন্দির প্রাঙ্গণকে ফুল ও আলোকসজ্জায় সাজানো হয়েছে ।
এবারও পুণ্যার্থীর সমাগম প্রায় পাঁচ লক্ষেরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই মন্দির চত্বরে কড়া নিরাপত্তা জারি হয়েছে।
সারা বছর যেখানে ১০০ জন নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন থাকেন, সেখানে এবার কৌশিকী অমাবস্যাকে ঘিরে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ২০০ জন নিরাপত্তারক্ষী। পাশাপাশি মন্দির ও আশপাশের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মোড়, ভিআইপি রাস্তা ও পূর্বসাগর মোড় জুড়ে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা।
এবারও পুণ্যার্থীর সমাগম প্রায় পাঁচ লক্ষেরও বেশি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তাই অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে বৃহস্পতিবার রাত থেকেই মন্দির চত্বরে কড়া নিরাপত্তা জারি হয়েছে।
সারা বছর যেখানে ১০০ জন নিরাপত্তা কর্মী মোতায়েন থাকেন, সেখানে এবার কৌশিকী অমাবস্যাকে ঘিরে মোতায়েন করা হয়েছে অতিরিক্ত ২০০ জন নিরাপত্তারক্ষী। পাশাপাশি মন্দির ও আশপাশের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ মোড়, ভিআইপি রাস্তা ও পূর্বসাগর মোড় জুড়ে বসানো হয়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা।
শুক্রবার ভোর চারটায় দেবীকে শান ও মঙ্গল আরতির পর গর্ভগৃহ খোলা হয়। এরপরই দেবী অঙ্গে কৌশিকী পূজা শুরু হয় । সন্ধ্যায় দেবীকে স্বর্ণালঙ্কারে রাজবেশে সাজানো হবে।
কৌশিকী অমাবস্যাকে কেন্দ্র করে প্রশাসন, মন্দির কমিটি, পুলিশ, মেডিকেল টিম—সবাই একযোগে কাজ করছে। তাই ভক্তরা যেন নির্বিঘ্নে দেবী দর্শন করতে পারেন, তার জন্য জোরদার প্রস্তুতি ইতিমধ্যেই সম্পন্ন হয়েছে।