ঘটনাস্থলে কুলপির বিধায়ক যোগ রঞ্জন হালদার, এবং মথরাপুরের সাংসদ বাপি হালদার। বিধায়কের দাবি এস আই আর আতঙ্কে শাহাবুদ্দিন পাইক(৪৫) হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।
মৃত শাহাবুদ্দিনের চার ছেলে স্ত্রী বর্তমান, স্থানীয় একটি বেসরকারি মাদ্রাসায় পড়াতেন। গত শনিবার হৃদরোগ আক্রান্ত হয়। ডায়মন্ড হারবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল । সেখানেই বৃহস্পতিবার রাতে মারা যায় ।
মৃত যুবকের বাবা আব্দুল মজিদদের দাবি কুলপি ব্লক এ প্রকাশিত ২০০৩ এর লিস্টে তার নাম আছে, ছেলেরও ভোটার কার্ড রয়েছে। তবে মৃত ছেলের স্ত্রী অর্থাৎ বৌমার কোন নাম বা পরিচয় পত্র ছিল না।
তবে বৌমার মায়ের নাম ২০০২ এর লিস্টে রয়েছে, তবু কেন একজন শিক্ষিত মানুষ আতঙ্কগ্রস্ত হলো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যায়নি।
সেইটাই নিয়ে কয়েকদিন ধরে আতঙ্কগ্রস্ত ছিলেন, তারপরেই এই ঘটনা ঘটেছে। শাহাবুদ্দিনের মৃত্যুর স্বপক্ষে বিধায়ক সংসদ ও তার আত্মীয়রা এস আই আর কে নির্বাচন কমিশনার ও কেন্দ্রীয় সরকারের সরকারকে দায়ী করেলেও বিজেপির পক্ষ থেকে ঘটনা সাজানো পরিকল্পিত ও নোংরা রাজনীতি বলে বিজেপির অভিযোগ।

