নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: আসানসোল :: সকাল থেকে টানা নাটকের শেষ হলো বিকেল পাঁচটার সময়। আসানসোলের কুলটিতে ইসিএলের শীতলপুর গেস্ট হাউস থেকে ঠিক এই সময় আসানসোলে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে নিয়ে আসা হয় গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়া বীরভূমের তৃনমুল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলকে।
এদিন সকালে যখন তাকে বীরভূমের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়, তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়, কোথায় তাকে নিয়ে যাওয়া হবে। সড়কপথে ইলামবাজার দূর্গাপুরে দুপুর দেড়টা নাগাদ আসে সিবিআইয়ের ১৫টিরও বেশি গাড়ির কনভয়। যার মধ্যে সাদা একটি গাড়িতে ছিলেন বীরভূমের তৃনমুল কংগ্রেসের এই দাপুটে নেতা।
দূর্গাপুর থেকে সোজা সেই কনভয় আসানসোলের ২ নং জাতীয় সড়ক দিয়ে এথোড়া মোড় হয়ে কুলটি থানার সীতারামপুর রোড হয়ে নিয়ামতপুর ও লিথুরিয়া রোড হয়ে শীতলপুরে ইসিএলের গেস্ট হাউসে পৌঁছায় দুপুর আড়াইটের পর। সূত্র থেকে জানা সেখানেই সিবিআই এ্যারেষ্ট মেমো বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় সই করানো হয় অনুব্রত মন্ডলকে।
সেখানে ইসিএলের শাঁকতোড়িয়া হাসপাতাল চিকিৎসক দলকে এনে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এরপর বিকেল পাঁচটার সময় আনা হয় অনুব্রতকে। এই মামলায় আরো তদন্তের জন্য জেরা করতে হবে, তাই তাকে ১৪ দিনের হেফাজতে নেওয়ার জন্য বিচারকের কাছে আবেদন করেন সিবিআইয়ের আইনজীবী কালিচরণ মিশ্র।
অনুব্রত মন্ডলের আইনজীবি শেখর কুন্ডু ও সোমনাথ চট্টরাজের তরফে এদিন জামিনের কোন আবেদন করা হয়নি। শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী অনুব্রতর জামিন নাকচ করে ১০ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেন। আগামী ২০ আগষ্ট এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।
নিজস্ব সংবাদদাতা :: সংবাদ প্রবাহ :: আসানসোল :: সকাল থেকে টানা নাটকের শেষ হলো বিকেল পাঁচটার সময়। আসানসোলের কুলটিতে ইসিএলের শীতলপুর গেস্ট হাউস থেকে ঠিক এই সময় আসানসোলে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে নিয়ে আসা হয় গরু পাচার মামলায় গ্রেফতার হওয়া বীরভূমের তৃনমুল কংগ্রেসের জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডলকে।
এদিন সকালে যখন তাকে বীরভূমের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয়, তখন থেকেই জল্পনা শুরু হয়, কোথায় তাকে নিয়ে যাওয়া হবে। সড়কপথে ইলামবাজার দূর্গাপুরে দুপুর দেড়টা নাগাদ আসে সিবিআইয়ের ১৫টিরও বেশি গাড়ির কনভয়। যার মধ্যে সাদা একটি গাড়িতে ছিলেন বীরভূমের তৃনমুল কংগ্রেসের এই দাপুটে নেতা।
দূর্গাপুর থেকে সোজা সেই কনভয় আসানসোলের ২ নং জাতীয় সড়ক দিয়ে এথোড়া মোড় হয়ে কুলটি থানার সীতারামপুর রোড হয়ে নিয়ামতপুর ও লিথুরিয়া রোড হয়ে শীতলপুরে ইসিএলের গেস্ট হাউসে পৌঁছায় দুপুর আড়াইটের পর। সূত্র থেকে জানা সেখানেই সিবিআই এ্যারেষ্ট মেমো বা গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় সই করানো হয় অনুব্রত মন্ডলকে।
সেখানে ইসিএলের শাঁকতোড়িয়া হাসপাতাল চিকিৎসক দলকে এনে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। এরপর বিকেল পাঁচটার সময় আনা হয় অনুব্রতকে। এই মামলায় আরো তদন্তের জন্য জেরা করতে হবে, তাই তাকে ১৪ দিনের হেফাজতে নেওয়ার জন্য বিচারকের কাছে আবেদন করেন সিবিআইয়ের আইনজীবী কালিচরণ মিশ্র।
অনুব্রত মন্ডলের আইনজীবি শেখর কুন্ডু ও সোমনাথ চট্টরাজের তরফে এদিন জামিনের কোন আবেদন করা হয়নি। শেষে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী অনুব্রতর জামিন নাকচ করে ১০ দিনের সিবিআই হেফাজতের নির্দেশ দেন। আগামী ২০ আগষ্ট এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে।