সংবাদ প্রবাহ বিদেশ ডেস্ক :: শুক্রবার (৫ ফেব্রুয়ারি):: মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনে অং সান সু চির মুক্তি দাবি এবং তার দলের প্রতি সমর্থনে লাল ফিতা পরে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন দাগোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষক-শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণের বাইরে সমবেত হয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা স্বৈরশাসনবিরোধী প্রতীক তিন আঙুলের স্যালুট প্রদর্শন করেন এবং ‘লং লিভ মাদার সু’ (মা সু দীর্ঘজীবী হোন) স্লোগান দেন। এসময় অনেকের হাতেই সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসির (এনএলডি) সমর্থনে লাল রঙের পতাকা দেখা গেছে।
শুক্রবার (৫ ফেব্রুয়ারি) মিয়ানমারের বৃহত্তম শহর ইয়াঙ্গুনে অং সান সু চির মুক্তি দাবি এবং তার দলের প্রতি সমর্থনে লাল ফিতা পরে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছেন দাগোন বিশ্ববিদ্যালয়ের শত শত শিক্ষক-শিক্ষার্থী।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণের বাইরে সমবেত হয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা স্বৈরশাসনবিরোধী প্রতীক তিন আঙুলের স্যালুট প্রদর্শন করেন এবং ‘লং লিভ মাদার সু’ (মা সু দীর্ঘজীবী হোন) স্লোগান দেন। এসময় অনেকের হাতেই সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসির (এনএলডি) সমর্থনে লাল রঙের পতাকা দেখা গেছে।
বার্তা সংস্থা এএফপি’কে আন্দোলনকারী এক ছাত্র বলেন, ‘আমরা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে এধরনের সামরিক স্বৈরশাসনের ভুক্তভোগী হতে দেব না।’
ক্ষমতা দখলের পর থেকে অনেকটাই চুপচাপ মিয়ানমারের সেনাবাহিনী, যার ফলে সেখানকার পরিস্থিতি নিয়ে আরো ধোঁয়াশা তৈরি হচ্ছে। তবে থেমে নেই মিয়ানমারের সাধারণ জনগণ। দেশটির বিভিন্ন অংশে খণ্ড খণ্ড আকারে চলছে বিক্ষোভ।
মিয়ানমারে ইতোমধ্যেই অনেক স্বাস্থ্যসেবা কর্মী, শিক্ষক ও সরকারি চাকরিজীবী ছোট ছোট বিক্ষোভে যোগ দিয়েছেন, না হয় ধর্মঘট ডেকেছেন। বাকিরা কাজে গেলেও বিদ্রোহের সমর্থনে লাল ফিতা পরিধান করছেন।
প্রসঙ্গত, সোমবার (১ ফেব্রুয়ারি) মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। ২০২০ সালের ৮ নভেম্বরের নির্বাচনে ভোট জালিয়াতের অভিযোগ এনে ফল প্রত্যাখ্যান করেছিলো সেনাবাহিনী। এ নিয়ে সরকারের সঙ্গে বিবাদের জের ধরে গত সপ্তাহেই অভ্যুত্থানের হুমকি দেওয়া হয়েছিলো। বর্তমানে সু চিসহ তার দলের নেতাদের গৃহবন্দি করে রাখা হয়েছে। শুক্রবার আটক হয়েছেন এনএলডির জ্যেষ্ঠ নেতা ও সু চির ডানহাত বলে পরিচিত উইন তেইনও।