সুদেষ্ণা মন্ডল :: সংবাদ প্রবাহ :: কাকদ্বীপ :: সোমবার ৬,নভেম্বর :: সালটা ছিল ২০০৯ । সেই সময় ঢোলাহাট থানা এলাকায় খুন হয় এক সিপিএম নেতা। আর এই খুনের ঘটনায় নাম জড়ায় পাথর প্রতিমার বিধায়ক ঘনিষ্ট তৃনমূল নেতা মহিম উদ্দিন মোল্লার । এই ঘটনায় ১৫ বছর পর সেই অন্যতম অভিযুক্ত দক্ষিণ গঙ্গাধরপুর অঞ্চলের তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি ও পাথর প্রতিমা ব্লক সংখ্যালঘু সেলে সভাপতি মহিম উদ্দিন মোল্লা রবিবার ঢোলাহট থানাতে আত্মসমর্প করে।
এরপর ঢোলাহাট থানার পুলিশ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ৩০২,১২০বি ও ৩৪ আই পি সি ধারাতে মামলা রুজু করে অভিযুক্তকে কাকদ্বীপ আদলতে পেশ করে । এই বিষয়ে পাথর প্রতিমার সিপি এম নেতা সত্যরঞ্জন দাস জানান, ২০০৯ সালে খুন হয় সিপিএম নেতা রফিক মোল্লা ।
এই খুনের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত ছিল তৃণমূল নেতা মহিম উদ্দিন মোল্লা। ঘটনার পর থেকে পলাতক ছিল অভিযুক্ত।এরপর ২০১১ সালে তৃনমূল কংগ্রেস সরকারে আসে । এলাকায় ফেরে অভিযুক্ত। এরপর পাথর প্রতিমার বিধায়কের ঘনিষ্ট হয়ে ওঠে।
২০১৯ সালে পাথর প্রতিমা এলাকায় খুন হয় আর এক সিপিএম নেতা। এই খুনের পিছনে হাত ছিল তৃণমূলের। তৃণমূল সরকারের পক্ষ থেকে একের পর এক অভিযুক্তদের আড়াল করে রেখেছিল দীর্ঘদিন ধরে। অবশেষে রফিক খুনের মূল অভিযুক্ত গ্রেপ্তার হয়েছে। আমরা চাই অভিযুক্তের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হোক।